Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
বই আবিস্কার করেন কে?
জার্মান উদ্ভাবক জোহানেস গুটেনবার্গ ১৪৫২ সালে বই তৈরি করেছিলেন। যদিও ১২৫০ সালে মিশরে আর ১৪৫০ সালের মধ্যে ইউরোপের কয়েকটি স্থানে অক্ষর বসিয়ে বই ছাপানোর কাজ শুরু হয়। তখন এশিয়ার গাছের বাকল, কলাপাতা বা তালপাতায় হস্তাক্ষরে পুথি লেখা হতো। তবে সেগুলো প্রথম ছাপানো বই হিসেবে ধরা হয় না। পৃথিবীর প্রথম ছাপাRead more
জার্মান উদ্ভাবক জোহানেস গুটেনবার্গ ১৪৫২ সালে বই তৈরি করেছিলেন। যদিও ১২৫০ সালে মিশরে আর ১৪৫০ সালের মধ্যে ইউরোপের কয়েকটি স্থানে অক্ষর বসিয়ে বই ছাপানোর কাজ শুরু হয়। তখন এশিয়ার গাছের বাকল, কলাপাতা বা তালপাতায় হস্তাক্ষরে পুথি লেখা হতো। তবে সেগুলো প্রথম ছাপানো বই হিসেবে ধরা হয় না। পৃথিবীর প্রথম ছাপানো বইয়ের মর্যাদা দেওয়া হয় গুটেনবার্গ বাইবেলটিকে।
See lessগর্ভের সন্তান ছেলে হওয়ার উপায় কি?
ভ্রুনবিদ্যা অনুসারে, X ক্রোমোজোমবিশিষ্ট শুক্রানু যদি ডিম্ব নিষিক্ত করে থাকে তাহলে সন্তান হবে মেয়ে। তাছাড়া অন্যদিকে Y ক্রোমোজোমধারী শুক্রানু দিয়ে যদি ডিম্ব নিষিক্ত করে থাকে তাহলে গর্ভের সন্তান হবে ছেলে। সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হবে সেটা নির্ভর করে পিতার শুক্রাণুতে থাকা ক্রোমোজোমের ওপর। এতRead more
ভ্রুনবিদ্যা অনুসারে,
X ক্রোমোজোমবিশিষ্ট শুক্রানু যদি ডিম্ব নিষিক্ত করে থাকে তাহলে সন্তান হবে মেয়ে। তাছাড়া অন্যদিকে Y ক্রোমোজোমধারী শুক্রানু দিয়ে যদি ডিম্ব নিষিক্ত করে থাকে তাহলে গর্ভের সন্তান হবে ছেলে। সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হবে সেটা নির্ভর করে পিতার শুক্রাণুতে থাকা ক্রোমোজোমের ওপর। এতে X শুক্রাণু (যা মেয়ে সন্তানের জন্য দায়ী) থেকে Y শুক্রাণুকে আলাদা করার কোন প্রমাণিত পদ্ধতি নেই।
তবে ছেলে শিশু জন্মানোর একমাত্র উপায় হচ্ছে- ওয়াই ক্রোমোজোম বহনকারী শুক্রাণু নারীর ডিম্বাণুতে নিষিক্ত হওয়া। সেক্ষেত্রে কিছু কৌশল বা প্রাকৃতিক নিয়ম অবলম্বন করা যেতে পারে যার ফলে Y ক্রোমোজোমবিশিষ্ট শুক্রানু গিয়ে মেয়ের X এর সাথে মিলিত হতে পারে এবং পুত্র সন্তানের ভ্রুন তৈরি হতে পারে।
ছেলে শিশু জন্মানোর কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম বা কৌশল-
ডিম্বপাতের দিন সহবাস করা- একজন নারীর শরীরে ডিম্বস্ফোটনের পর ডিম্বাণু সাধরণত ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত জীবিত থাকে এবং একজন পুরুষের শুক্রানু নারীর জরায়ুতে প্রবেশের পর ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে।
তাই ডিম্বস্ফোটনের কয়েকদিন আগে যদি সহবাস করে এক্ষেত্রে Y শুক্তানু বেশিদিন জীবিত থাকতে পারে না। বিধায় X শুক্তানু ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করার সম্ভাবনা বেশি ফলে গর্ভের সন্তান মেয়ে হতে পারে।
যেহেতু Y শুক্রানু X চেয়ে বেশ ছোট কিন্তু দ্রুতগামী এবং ডিম্বাণুতে দ্রুত পৌঁছাতে পারে। তাই ডিম্বপাতের দিন বা তার আগের দিন সঙ্গম করলে পুত্র সন্তান জন্মের সম্ভাবনা বেশি। সেক্ষেত্রে সকাল বেলা বা দুপুরে সঙ্গম করা আরো বেশি ফলপ্রসূ হতে পারে।
খাদ্যাভ্যাস-
কিছু কিছু বিজ্ঞানীদের গবেষণা থেকে জানা যায় , নারীদের জরায়ুর পরিবেশ এসিডিক হলে পুরুষের X শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের সাথে আগে মিলিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি আর জরায়ুর পরিবেশ ক্ষারীয় হলে পুরুষের Y শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের সাথে আগে মিলিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
তাই পুত্র সন্তান পেতে চাইলে খাদ্যাভ্যাস এর পরিবর্তন এনে অম্লীয় খাবার যেমন, লেবু, কমলা, আঙ্গুর, টমেটো, কফি ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে হবে। এবং ক্ষারীয় খাবার যেমন, মাংস, মাছ, ডিম, দুগ্ধজাত খাবার, বাদাম, শাকসবজি ইত্যাদি খাদ্যতালিকায় বাড়াতে হবে যার ফলে পুত্র সন্তান জন্মের সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
পুরুষের শরীরের তাপমাত্রা- পুরুষের শরীরের তাপমাত্রা যদি একটু বেশি থাকে, তাহলে পুত্র সন্তান জন্মের সম্ভাবনা তুলনামূলক বেশি থাকে ।
এছাড়াও প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্বামীর , খুব কড়া ২/৩ কাপ ক্যাফেইন ড্রিংকস ( চা , কফি ইত্যাদি ) পান করা। স্বামীকে সঙ্গমের ১০/১২ দিন আগে থেকেই হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বির্যপাত না ঘটানো , দৌঁড়-ঝাপ, ফুটবল , টেনিস , অনেকদুর সাইকেল চালানো ইত্যাদি শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত থাকা এবং ঢিলেঢালা সুতির পোষাক পরিধান করা ও টেনশন মুক্ত থাকা বাঞ্চনীয়।
জরায়ু টিকা কেন দেয়া হয় ?
জরায়ুমুখ ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রতিরোধ করার জন্য জরায়ু টিকা {হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি)} টিকা দেয়া হয়।
জরায়ুমুখ ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রতিরোধ করার জন্য জরায়ু টিকা {হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি)} টিকা দেয়া হয়।
See less